মিরপুর-১ রাতে ওভারব্রীজে কিভাবে দেহ ব্যবসা হচ্ছে আর রাতের বেলা সাবধান
কিছুদিন আগে একভাই রাতের বেলা মিরপুর -১ এ ভিডিও করছিলেন , তখন পতিতা গুলো সবাই এসে তাকে গালাগালি শুরু করে ।
Video link: https://fb.watch/mFolBiTyQ1/?mibextid=Nif5oz
মিরপুর আবাসিক হোটেলে যেসকল পতিতা দিয়ে দেহ ব্যবসা হচ্ছে জেনে নিন
স্থানীয়দের অভিযোগ, বাগদাদ শপিং সেন্টারের পাশে রয়েছে মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বেঙ্গলি হাই স্কুল ও আন-নূরী জামে মসজিদ। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, স্কুল ও মসজিদের পাশেই কিভাবে মদের বারসহ দেহ ব্যবসা পরিচালনা হয় বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এমন অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধসহ ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনে কাছে দাবি জানান।
জানাগেছে, মিরপুর ১২ পল্লবীতে কিছুদিনের মধ্যে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে মামুনের আরও একটি বিলাসবহুল আবাসিক হোটেল। হোটেলের শুধুমাত্র সাজসজ্জায় ব্যয় করা হয়েছে প্রায ৫ কোটি টাকা। মনোরঞ্জনের সব ধরনের ব্যবস্থাই থাকছে হোটেলটিতে।
করোনাকালীন সময়ে রাজধানীর গুলশান ও বনানীর বিভিন্ন স্পা সেন্টারগুলো প্রশাসনিক চাপে অধিকাংশই বন্ধ হয়ে যায়। স্পার সমস্ত মালিকদের সাথে মামুনের রয়েছে দৃঢ় সখ্যতা। এই সম্পর্ককে পুঁজি করে মুঠোফোনের মাধ্যমে খদ্দের সংগ্রহ করে থাকেন মামুন। অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা কামাইয়ের কারনে কয়েকদিন পরপরই বিদেশে পাড়ি দিয়ে থাকে।
মিরপুরে ব্যাঙের ছাতার মত একের পর এক গড়ে উঠছে আবাসিক হোটেল। হোটেলগুলোর অধিকাংশ চলে নারী দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ড। এরমধ্যে, আল মামুন, দি-লন্ডন প্যালেস ও হোটেল হোয়াইট ব্রিজসহ আরো আবাসিক হোটেল। এদের মূলহোতা হিসেবে ভূমিকায় রয়েছে হোটেল আল মামুনের মালিক মামুন ও হোটেল হোয়াইট ব্রিজ ও লন্ডন প্যালেসের মালিক মারুফ।
খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত নামলেই হোটেলের বিভিন্ন কামরায় বসে মাদকের আসর। ভবনের ১১ তলায় রয়েছে মদের বার,সেখান থেকে মদ সাপ্লাই এবং হোটেল স্টাফদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মরণ নেশা ইয়াবা সরবরাহ করা হয়ে থাকে। রাতভর মদ, ইয়াবা, গাঁজা সেবন ও নারীসঙ্গ দিয়েই রঙ্গলীলায় মেতে থাকে আবাসিক হোটেল গুলো
অভিযোগ রয়েছে হোটেলটিতে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েসহ মডেলখ্যাত তারকাদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চলে ।
অভিযোগ উঠেছে বাগদাদ শপিং মলের ১০ তলায় হোটেল আল মামুন আবাসিকে নিয়ম নীতির কোন তোয়াক্কা নেই। হোটেলটিতে ২৪ ঘন্টায় সেখানে ব্যক্তিগত কোনো তথ্য ছাড়াই বুকিং দেয়া যায়। কস্টমারদের চাহিদা মত অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য বিভিন্ন বয়সের নারী সরবরাহ করে থাকেন হোটেলে কর্মরত স্টাফ রা ।
আবাসিক হোটেল গুলোতে প্রকাশ্যে দেহ ব্যবসার ঘটনায় পুলিশের ভুমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
রাজধানীর মিরপুরে আবাসিক হোটেলের অন্তরালে চলছে জমজমাট দেহ ব্যবসা।
ঠাকুরগাঁওয়ে যেসব আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা হয় জেনে নিন
ঘটনা ১: ঠাকুরগাঁও জেলা শহরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা হয় সেটা বিভিন্নভাবে খোজ নিয়ে আমরা জানতে পেরেছি , তবে প্রমান না থাকায় আবাসিক হোটেল গুলোর নাম সামনে আনতে পারলাম না । আপনারা ঘটনা ২ পড়ুন বুঝতে পারবেন দেহ ব্যবসা কি ভয়াবহ রুপ লাভ করেছে।
ঘটনা ২: সদর উপজেলার সালন্দর ইউনিয়নের আরাজি কৃষ্টপুর মুন্সিপাড়া এলাকার ঠাকুরগাঁও-গড়েয়া সড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে এলাকার শতাধিক নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা বলেন, স্থানীয় চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম মুকুল সহ স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় আরাজি কৃষ্টপুর মুন্সিপাড়া এলাকায় দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে আজিমা খাতুন সাথী ও তার মেয়ে পাখি আক্তার। এতে করে এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। এছাড়াও সাথী ও তার মেয়ে পাখি ওই এলাকায় নিয়মিত মাদক ব্যবসা ও জুয়ার আসর পরিচালনা করছে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধ ও সাথী ও পাখিকে এলাকা থেকে উচ্ছেদের দাবি জানান বক্তারা।
পঞ্চগড়ে যেসব আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা হয় জেনে নিন
পঞ্চগড়ে বাড়ীতে দেহ ব্যবসা ও মাদক রাখার অভিযোগে ৩ নারী সহ ৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গভীর রাতে স্থানীয় জনগন বাড়ীটি ঘেরাও করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সহ তাৎক্ষনিকভাবে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ঘটনাটি ঘটেছে, পঞ্চগড় সদর উপজেলার মাগুড়া ইউনিযনের মালাধাম নাম এলাকায়।
বাংলাদেশের শহর গুলোতে অবৈধ রমরমা দেহ ব্যবসা চলছে বহুদিন থেকেই! তবে কবে নাগাদ এই ব্যবসার প্রথম সূচনা হয় তা ঠিক বলা না গেলেও। যখন প্রথম জানাজানি হয় তখনকার সময়টিকেই প্রথম সময় ধরে নেয়া হয়।
অনেকেই জানতে চান ঢাকার দেহ ব্যবসার ঠিকানা কোথায়, মূলত ঢাকার আবাসিক অনাবাসিক হোটেল গুলোতেই চলে ব্যবসা, তবে অনেকেই আবার ফ্লাট ভাড়া নিয়েই জরিয়ে পরছেন এই অনৈতিক কাজে। মিরপুর যাত্রাবাড়ী গাবতলী ধানমন্ডি গুলিস্তান মহাখালি এয়ারপোর্ট এসকল এলাকায় কিছু আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসার ঠিকানা ঢাকা হয়ে থাকে।
রাজধানী ঢাকা সহ সারাদেশের জেলা সদর সহ থানা সদর গুলোতেও চলে অবৈধ দেহ ব্যবসা, জেলা শহর গুলোতে মূলত আবাসিক হোটেল গুলোতেই বেশি চলে। মূলত লোক চক্ষুর আড়ালে এই ব্যবসা করা হয়।
সিলেট জেলা সদর সহ থানা সদর গুলোতেও চলে অবৈধ দেহ ব্যবসা, জেলা শহর গুলোতে মূলত আবাসিক হোটেল গুলোতেই বেশি চলে। মূলত লোক চক্ষুর আড়ালে এই ব্যবসা করা হয়। নৈতিকতার জন্য আমরা নম্বর দিতে পারিনি।
দেহ ব্যবসার ঠিকানা ঢাকা
দেহ ব্যবসার ঠিকানা খুলনা
খুলনা জেলা সদর সহ থানা সদর গুলোতেও চলে অবৈধ দেহ ব্যবসা, জেলা শহর গুলোতে মূলত আবাসিক হোটেল গুলোতেই বেশি চলে। মূলত লোক চক্ষুর আড়ালে এই ব্যবসা করা হয়। নৈতিকতার জন্য আমরা নম্বর দিতে পারিনি।
দেহ ব্যবসার খদ্দের কারা
খদ্দের বলতে কাস্টমার কে বুজানো হয় আসলে দেহ ব্যবসার খদ্দের হলো পুরুষ! খোজ নিয়ে জান যায় যে ১৮ বছর থেকে শুরু করে ৫৫/৬০ বছরের পুরুষ এর খরিদ্দার। রিক্সা ওয়ালা থেকে শুরু করে শিল্পপতি ব্যবসায়ি কেহই বাদ যায় না। তবে অলৃপ বয়সী পুরুরাই এর আসল কাস্টমার।
দেহ ব্যবসায় কারা জড়িত
দেহ ব্যবসার কাস্টমার পুরুষ হলেও এর যোগান দাতা হলো কিছু অসাধু ব্যবসায়ী, যারা এই ব্যবসার মাধ্যমে টাকা কামাতে অনৈতিক কাজ করে থাকে। দেহ ব্যবসার সাথে ভার্সিটির মেয়ে থেকে শুরু করে বড় লোকের উঠতি বয়েসের মেয়েরাও জরিত! এছাড়াও কিছু পেশাদার নারীরা জড়িত আছে!
কিভাবে দেহ ব্যবসায়ির ঠিকানা পাবো
এটা খুব সহজ যারা আগে কখনও এর কাস্টমার হয়েছেন তাদের নতুন করে কিছু শিখানোর ধরকার নেই। তবে যারা নতুন তারা প্রথমে খোজ পেতে একটু অসুবিধা হবে! সব আবাসিক হোটেল মানেই অনৈতিক ব্যবসা নয়। আপনি প্রচারের কৌশল অবস্থান দেখেই বুজতে পারবেন কোনটা আসল আর কোথায় পাওয়া যাবে।
